জনতার ডেস্ক রিপোর্ট ॥ সমিতির অন্যান্য দাবিগুলো হচ্ছে- অ্যাম্বুলেন্স থেকে প্রাইভেটকারের মতো বিআরটিএকে আয়কর (এটিআই) নেওয়া বন্ধ করতে হবে; অনতিবিলম্বে অ্যাম্বুলেন্সের জন্য জাতীয় নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে; দেশের প্রত্যেকটি হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্সের পার্কিং সুবিধা দিতে হবে; রোগী থাকা অবস্থায় প্রতিটি পাম্পে সিরিয়াল ছাড়া তেল এবং গ্যাস নিতে ব্যবস্থা করে দিতে হবে এবং সড়কে হয়রানি মুক্ত ও নিবিঘেœ পথ চলা নিশ্চিত করতে হবে।
এর আগে গত ২০ জুলাই জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ অ্যাম্বুলেন্স মালিক কল্যাণ সমিতি আয়োজিত মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, অ্যাম্বুলেন্স এমন একটি সেবাখাত যেটা বাংলাদেশের বিআরটিএ কর্তৃক অবহেলিত। আমরা এই অবহেলা থেকে পরিত্রাণ চাই। জাপান থেকে আমরা অ্যাম্বুলেন্স আমদানি করি অ্যাম্বুলেন্স হিসেবে। বিআরটিএ রেজিস্ট্রেশন করি অ্যাম্বুলেন্স হিসেবেই, অথচ আয়কর প্রদানের সময় প্রাইভেটকার হিসেবে গণ্য করা হয়।
তারা বলেন, হাসপাতাল এবং ট্রাস্টি বোর্ডের অ্যাম্বুলেন্সের ক্ষেত্রে আয়কর নেওয়া হয় মাত্র ৫২ টাকা। অথচ বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে অতীতে নেওয়া হতো ৩০ হাজার টাকা, এ বছর থেকে ৫০ হাজার টাকা নেওয়া হবে বলে জানতে পেরেছি। সেবাখাতে একই দেশে দুই ধরনের আইন কি করে হয় সেটা আমাদের বোধগাম্য নয়।
Leave a Reply